রাইট করা সিডিতে পরে আরও ডাটা যোগ করুন



আপনার সিডি/ডিভিডিটা রি-রাইট্যাবল না হলেও সেটিতে পরে আরও ডাটা যোগ করতে পারবেন। এর জন্যNero  সফটওয়্যার দিয়ে সিডি/ডিভিডি রাইট করার সময় সিডি /ডিভিডিতে Data Add করার পর Finished  বাটনে ক্লিক করে  Next বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Allow files to be added later বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Burn- এ ক্লিক করুন।

 সিডি/ডিভিডিটা রাইট হবে। পরে আরও ডাটা যোগ করতে চাইলে সিডি/ডিভিডিতে যদি ফাঁকা জায়গা থাকে তাহলে সেই ফাঁকা জায়গাতে একই পদ্ধতিতে আরও ডাটা যোগ করতে পারবেন।

(পিসি পুনরায় চালু হওয়া বন্ধ করুন )


  • নানা করণে পিসি পুনরায় চালু (রিষ্টার্ট)হতে পারে। এর মধ্যে যেসব করণ রয়েছে, সেগুলো ঠিক করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।


.       অপারেটিং সিষ্টেমের জটিলতা : অনেক সময় অপারেটিং সিষ্টেমে জটিলতা দেখা দিলে বা অপারেটিং সিষ্টেম ক্র্যাশ করলে পিসি রিষ্টার্ট হয়। উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেমে অপারেটিং সিস্টেমে কোনো সমস্যা হলে পিসি রিষ্টার্ট নেয়। ডিফল্ট সিস্টেম বন্ধ করতে মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে properties থেকে Advanced tab/Startup and Recovery/Settings অপশনে যান। এখন System Failure অপশনের অন্তর্গত Automatically Restart অপশন থেকে টিক চিহ্ন উঠিয়ে Ok করুন।

.       ভাইরাসের আক্রমণ: বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের কারণেও পিসি রিষ্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য পিসিতে সব সময় হালনাগাদ (আপডেট) অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। নিয়মিত রুটিন করে পিসি স্ক্যান করুন।

.       হার্ডওয়্যারের সমস্যা: নতুন কোনো হার্ডওয়্যার সংযুক্ত করলে এবং সেটি পিসির সঙ্গে অসামঞ্জস্য হলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। পুরোনো হার্ডওয়্যারের সংযোগে ক্রটি দেখা দিলে পিসি অহেতুক রিষ্টার্ট নিতে পারে। এ জন্য হার্ডওয়্যারের সংযোগস্থল চেক করে দেখুন, ঠিক আছে কিনা।

.       নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের কারণে: অনেক সময় কিছু সফটওয়্যার, গেমস ইনস্টল করার কারণে পিসি রিস্টার্ট নেয়। আপনার পিসির কনফিগারেশনের সঙ্গে যদি কাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার, গেমস সামঞ্জস্যপূর্ন না হয়, তাহলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বুঝেশুনে প্রোগ্রাম ইনস্টল করুন।

.       হার্ডডিস্কের ক্রটি: হার্ডডিস্কে ক্রটিপূর্ন সমস্যা দেখা দিলে পিসি রিস্টার্ট নিতে পারে। ক্রটির কারণে হার্ডডিস্ক ডেটা রিড করতে পারে না। এর ফলে পিসি হ্যাং অথবা রিস্টার্ট হতে পারে। এ জন্য হার্ডডিস্ক স্ক্যান করে ক্রটিপুর্ন স্থান (ব্যাড সেক্টর) চিহ্নিত করতে পারেন।

কি-বোর্ডে টাইপ করার গতি বাড়ান


কম্পিউটারে দ্রুত টাইপ করার জন্য কি-বোর্ডের রিপিট রেট বাড়িয়ে নিতে হয়। কি-বোর্ডের রিপিট রেট বাড়াতে কন্ট্রোল প্যানেলে যান। 

এবার Keyboard- এ দুই ক্লিক করুন। এরপর Keyboard Properties  ডায়ালগ বক্সের Repeat Rate  বারটিকে টেনে Fast করে , Apply/Ok করতে হবে।

কি-বোর্ড দিয়েই চালু করুন কম্পিউটার


আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহয্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। 

  • এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del  বাটন চেপে Bios–এ প্রবেশ করুন।


  • তারপর Power Management Setup  নির্বাচন করে Enter চাপুন। 


  • এখন Power on my keyboard  নির্বাচন করে Enter দিন।


  • Password নির্বাচন করে Enter দিন।
  • Enter password- এ কোনো একটি কি(Key) পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন।


 এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন।

 এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।

উইন্ডোজের অটোরান বন্ধ করুন


উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেম চালিত কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যুক্ত কররে তা সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে (অটোরান)। ফরে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাস থাকলে, পেনড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করলে (ওপেন) তা ওই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। চাইলে আপনি এই অটোরান বন্ধ রাখতে পারেন।

এ জন্য মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Manage/Computer management/Service and application/services/shell hardware detection অপশনে যান। 

এবার shell hardware detection অপশন খুলে Service status হিসেবে stop দিন,startup type অপশনে disable নির্বাচিত করুন। 

এরপর থেকে ইউএসবি  ড্রাইভ সংযোগ করলে তা আর অটোরান করবে না।

(উল্লেখ্য, এই কাজটি করলে আপনার ডিভিডি রমকে কম্পিউটার সিডিরম হিসেবে দেখাবে। কিন্তু ভয়ের কিছু নেই।ডিভিডি ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হবে না।)

উইন্ডোজ এক্সপিতে ড্রাইভের নাম পরিবর্তন


কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের প্রতিটি পার্টিশনের আলাদা ড্রাইভ লেটার করা থাকে (যেমন-C:, D:, E:, F:,  ইত্যাদি) । ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলেই ড্রাইভ লেটার পরিবর্তন করে নিতে পারেন। 
এ জন্য প্রথমে Start\Settings\Control Panel\Administrative Tools খুলুন। এরপর Computer Management- এ ডাবল ক্লিক করে Disk Management-এ ক্লিক করে যে ড্রাইভটির ড্রাইভ লেটার পরিবর্তন করতে চান , সেটির ওপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Change Drive Letter and Paths নির্বাচন করুন। পরবর্তী সময়ে Change বাটনে  ক্লিক করে Assign the following drive letter ড্রপ-ডাউন লিষ্ট বক্স থেকে যেকোনো একটি ড্রাইভ লেটার নির্বাচন করে Ok  করুন পরবর্তী সময়ে ড্রাইভ লেটার পরিবর্তন করার বিষয়টি কনফার্ম করার জন্য Yes বাটনে ক্লিক করুন।

উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় পদার্য় নিজের পছন্দের বার্তা


আপনি চাইলেই পারবেন আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজের ওয়েলকাম স্ক্রিনে, অর্থ্যৎ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় পদার্য় নিজের পছন্দের বার্তা দিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য অন্য কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল দিতে হবে না। এটি আপনি খুব সহজেই করতে পারেন উইন্ডোজের Run থেকে। এ জন্য আপনাকে উইন্ডোজের Start মেন্য থেকে Run মেন্যুতে গিয়ে Regedit লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখান থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE ক্লিক করতে হবে। তাহলে Software আসবে। সেখানে Microsoft-এ ক্লিক করে Windows NT-তে ক্লিক করলে নতুন মেন্যু আসবে । সেখান থেকে Current Version-এ ক্লিক করে সবশেষে Winlogon-এ ক্লিক করতে হবে। এবার ডান দিকের বক্স থেকে Legal Notice Caption-এ দুবার ক্লিক করতে হবে। তাহলে নতুন বক্স আসবে। তাতে আপনি আপনার বার্তার শিরোনাম লিখে ok করুন। এরপর Legal Notice Text-এ দুবার ক্লিক করে আপনার পুরো বার্তা লিখে ফেলুন। তারপর ok করে বেরিয়ে আসুন। তাহলেই সেট হয়ে গেল আপনার উইন্ডোজের স্ক্রিনে আপনার ব্যক্তিগত বার্তা। এখন থেকে কম্পিউটার খুললেই উইন্ডোজ আপনাকে আপনার বার্তা দিডে স্বাগত জানাবে। আর যদি ওয়েলকাম স্ক্রিনের এই বার্তা বন্ধ করতে চান, তাহলে একই পদ্ধতিতে Legal Notice Caption ও Legal Notice Text-এ ঢুকে আগের লেখা বার্তগুলো মুছে দিয়ে ok করে বেরিয়ে আসুন, তাহলেই হবে। ভালো লাগলে জানাতে ভুলবেন না। এ সংক্রান্ত কোন তথ্য অজানা থাকলে শেয়ার করতে পারেন।বন্ধু ভেবে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাঅল্লাহ।

কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার কম্পিউটারে অ্যালার্ম ক্লক ব্যবহার করুন



সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন.........
অনেকেই কম্পিউটার এর সামনে বসলেই আর সেটার সামনে থেকে উঠার কথা মনে থাকেনা। আমার এটা প্রায়ই হয়ে থাকে যার কারনে অনেক সময় প্রয়োজনীয় কাজ করতে ভুলে যাই। এমন হতে পারে যে, আজকে আপনার গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করার কথা ছিল বিকেল ৫ টায় কিন্তু আপনি ফেসবুকে বসে ছিলেন আর ভুলে গেছেন উনার সাথে দেখা করার ব্যাপারটি........কেমন হবে বলুন তো? যতই স্যরি বলেন না কেন কোনো লাভ (LoVe) হবে না।কিন্তু এমন যদি হত, আপনি আপনার কম্পিউটার এ অ্যালার্ম সেট করে রেখে দিলেন আর সময় মত আপনাকে কম্পিউটার রিমাইন্ড করে দিবে বিকেলে দেখা করার কথাটি।

আজ তাই আমরা দেখব কিভাবে কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার কম্পিউটারে অ্যালার্ম ক্লক ব্যবহার করবেন। 

১. প্রথমেই আপনার কম্পিউটার এর Control Panel এ যান । এরপর Category তে ক্লিক করে Large Icon করে দিন।

২. এবার Administrative Tools এ ক্লিক করুন।

৩. একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে, সেখানে Task Scheduler Double Click করুন।

৪. আরেকটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে, সেখানে Create Basic Task এ ক্লিক করুন।

৫. Name অপশানে আপনার ইচ্ছামত যেকোনো নাম দিন। আমি Alarm Clock  নাম দিলাম। Description এ কিসের অ্যালার্ম বাজবে সেটার সম্পর্কে লিখুন.......এরপর Next এ ক্লিক করুন।

৬. এবার অ্যালার্ম এর সময় সেট করুন এবং Next এ ক্লিক করুন।

৭. এবার Set a Program ক্লিক করে Next এ ক্লিক করুন।

৮. এবার আপনি অ্যালার্ম হিসেবে কি প্রোগ্রাম চলবে তা সেট করতে Browse এ ক্লিক করুন।

৯. আমি একটি গান সিলেক্ট করেছি, যেটা অ্যালার্ম এর সময় হলেই অটোমেটিক Windows Media Player এ চলতে থাকবে। এরপর Next এ ক্লিক করুন।

১০. আবার Next এ ক্লিক করুন।

১১. আর কোনো কাজ নাই এখন Finish এ ক্লিক করুন আর অ্যালার্ম এর জন্য অপেক্ষা করুন।...............

এখন নিশ্চিন্ত মনে ফেসবুকে ..বসে থাকুন। গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করার সময় হলেই আপনার কম্পিউটার আপনাকে জানিয়ে দিবে.........

Windows XP ব্যবহারকারীদের জন্য-মাই কম্পিউটারে রিফ্রেশ


Windows XP ব্যবহারকারীদের জন্য-মাই কম্পিউটারে রিফ্রেশ
এ জন্য প্রথমে My Computer Open করে View-তে ক্লিক করে Toolbars থেকে Customize –এ যেতে হবে। এরপর বাম পাশ থেকে Refresh নিবার্চন করে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Refresh বাটনকে টুলবারের বামে বা ডানে নেওয়ার জন্য ডানপাশ থেকে Refresh নিবার্চন করে Move Up বা Move Down বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর Text options বক্স থেকে Show text lebels নিবার্চন করে ডান পাশ থেকে Close বাটনে ক্লিক করতে হবে।

কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিন

কম্পিউটারের গতি বাড়ানো যায় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে। তেমন কিছু বিষয় নিচে দেওয়া হলো-

১. কম্পিউটারে কখনো Theme ইনস্টল করা উচিত নঢ। থিম কম্পিউটারকে অনেক থীর করে দেয।

২. কম্পিউটারে অ্যানিমেটেড ওয়ালপেপার, কথা বলা ঘড়ি (ভয়েস ঘড়ি) ইত্যাদি ইনষ্টল করবেন না। এগুলো কম্পিউটারকে ধীর করে দেয।

৩. Recycle bin সব সময় ফাঁকা রাখুন। Recycle bin- এ কোনো ফাইল রাখবেন না। Recycle bin- এ ফাইল রাখলে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।

৪. Start থেকে Run-এ ক্লিক করে এক এক করে Prefetch, temp, %temp%, cookies, recent, লিখে ok করুন। ফোল্ডারগুলো খুললে সবগুলো ফাইল মুছে ফেলুন (ডিলিট)। কোনো ফাইল না মুছলে সেটি বাদ দিযে বাকিগুলো মুছে ফেলুন।

৫. কিছু সময পরপর Start থেকে Run- এ ক্লিক করে treeলিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্য ক্ষমতা রাড়বে।

৬. ডেস্কটপে মাউস রেখে ডান বাটন ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন ডান পাশ থেকে Seteings-এ ক্লিক করে ১৬ বিট নির্বাচন করে ok করুন।

৭. আবার Start থেকে run-এ ক্লিক করে msconfig লিখে ok করুন। এখন ডান পাশের Services-এ ক্লিক করুন। যে প্রোগ্রামগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলোর বাঁ পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এখন Startup-এ ক্লিক করে বাঁ পাশের সবগুলো টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। Restart দিতে বললে Restart দিন।

৮.  এখন My Computer খুলে সি ড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। তারপর Disk Cleanup-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। নতুন উইন্ডো এলে বাঁ পাশের সবগুলো বাক্সে টিক চিহ্ন দিযে ok করুন।এভাবে প্রত্যেকটি ড্রাইভ ক্লিন করতে পারেন।

৯. Start থেকে Control Panel –এ যান। Automatic Updates-এ ডবল ক্লিক করুন।Turn off Automatic Updates নির্বাচন করে ok তে ক্লিক করুন। যাঁরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, এটা তাদেঁর জন্য প্রযোজ্য।

১০.  My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced Settings সিলেক্ট করে Performance –এর নিচে Settingsg-এ ক্লিক করুন।এখন Customs সিলেক্ট করে সবার নিচের বক্সের টিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে ok করুন।

১১. আবার My Computer-এর ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced সিলেক্ট করে নিচে ডান পাশে Error Reporting-এ ক্লিক করুন। Disable সিলেক্ট করে ok করুন।

১২. My Computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ টিক চিহ্ন দিযে ok তে ক্লিক করুন।ডেস্কটপে যত কম আইকন রাখা য়ায় ততোই ভালো।



পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন

কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ানোর জন্য দায়ী পেনড্রাইভ। ডাটা স্থানান্তরের জন্য যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ লাগানো হয তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ অটো ওপেন হয়ে যায় এবং পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলে তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করে দিলে এবং পেনড্রাইভ না খুলে টাস্কবারের নেভিগেটর থেকে বা ফোল্ডার অপশনের মাধ্যমে পেনড্রাইভ ব্যবহার করলে, কম্পিউটারে ভাইরাস তুলনামূলকভাবে কম ছড়াবে। পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করার জন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করে gpedit.msc লিখে ok তে ক্লিক করুন । যে উইন্ডোটি আসবে সেটিতে User configuration-এর বাম পাশের (+) এ ক্লিক করে Administrative Templates-এ ক্লিক করলে দেখবেন ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে। সেটিতে ডবল ক্লিক করে Enable নির্বাচন করে Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে ok করে বেরিয়ে আসুন।

হার্ডডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট করুন


কম্পিউটার হার্ডডিস্কে অনেক সময় ‘ব্যাড সেক্টর’ পড়ে । এ জন্য মাসে অন্তত দুইবার ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট করা উচিত। ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট করতে হলে প্রথমে My Computer –এ গিয়ে ড্রাইভে রাইট ক্লিক করুন। এরপর list থেকে properties এ ক্লিক করলে একটি বক্স আসবে। বক্সের উপর tools অপশনটি সিলেক্ট করলে defragmenter বাটনে ক্লিক করলে ওই ড্রাইভের ডিফ্র্যাগমেন্ট শুরু হবে।

উইন্ডোজের ওয়েলকাম আপনার পছন্দমতো


আপনি চাইলেই পারবেন আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজের ওয়েলকাম স্ত্রিনে, অর্থ্যৎ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় পদার্য় নেজের পছন্দের বার্তা দিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য অন্য কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল দিতে হবে না। এটি আপনি খুব সহজেই করতে পারেন উনন্ডোজের Run থেকে। এ জন্য আপনাকে উইন্ডোজের Start মেন্য থেকে Run মেন্যুতে গিয়ে Regedit লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখান থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE ক্লিক করতে হবে। তাহলে Software আসবে। সেখানে Microsoft-এ ক্লিক করে Windows NT-তে ক্লিক করলে নতুন মেন্যু আসবে । সেখান থেকে Current Version-এ ক্লিক করে সবশেষে Winlogon-এ ক্লিক করতে হবে। এবার ডান দিকের বক্স থেকে Legal Notice Caption-এ দুবার ক্লিক করতে হবে। তাহলে নতুন বক্স আসবে। তাতে আপনি আপনার বার্তার শিরোনাম লিখে ok করুন। এরপর Legal Notice Text-এ দুবার ক্লিক করে আপনার পুরো বার্তা লিখে ফেলুন। তারপর ok করে বেরিয়ে আসুন। তাহলেই সেট হয়ে গেল আপনার উইন্ডোজের স্ক্রিনে আপনার ব্যক্তিগত বার্তা। এখন থেকে কম্পিউটার খুললেই উইন্ডোজ আপনাকে আপনার বার্তা দিডে স্বাগত জানাবে। আর যদি ওয়েলকাম স্ক্রিনের এই বার্তা বন্ধ করতে চান, তাহলে একই পদ্ধতিতে Legal Notice Caption ও Legal Notice Text-এ ঢুকে আগের লেখা বার্তগুলো মুছে দিয়ে ok করে বেরিয়ে আসুন, তাহলেই হবে। ভালো লাগলে জানাতে ভুলবেন না। এ সংক্রান্ত কোন তথ্য অজানা থাকলে শেয়ার করতে পারেন।বন্ধু ভেবে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো "ইনশাঅল্লাহ"।

আপনার বাজেটের মধ্যেই


আপনি নিশ্চয় আপনার বাজেটকৃত টাকার মধ্যে একটি ভালো মানের ল্যাপটপ ক্রয় করতে চান।তাহলে ল্যাপটপ কেনার সময় আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।ল্যাপটপ কিনতে চাইলে শুধু Configuration নয়, পাশাপাশি র‌্যাম, হার্ডডিস্ক  আর বেকআপ সময় দেখা উচিত। পাশাপাশি ল্যাপটপের cache memory কত, তা-ও খেয়াল করতে হবে, যেন cache memory কমপক্ষে ২ মেগাবাইট হয়। আর ৩ মেগাবাইট হলে আরও ভালো হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপের গতি আরও বেড়ে যাবে।